“হাতপাখার প্রার্থীর অভিযোগ ভিত্তিহীন; ইভিএমে একজনের ভোট অন্যজনের কাছে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।”

“হাতপাখার প্রার্থীর অভিযোগ ভিত্তিহীন; ইভিএমে একজনের ভোট অন্যজনের কাছে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।”

খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে প্রথম সাত ঘণ্টায় প্রায় ৪০ শতাংশের মত ভোট পড়েছে বলে ধারণা করছে নির্বাচন কমিশন। 

নির্বাচন কমিশনের যুগ্ম সচিব মনিরুজ্জামান তালুকদার সোমবার দুপুর ৩টার পর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “এখানে ভালো ভোট হচ্ছে। ধারণা করছি, বেলা ৩টা পর্যন্ত এখানে প্রায় ৪০ শতাংশের মত ভোট পড়েছে। দিন ভালো ভোটাররা আসছেন।

“আরও এক ঘণ্টার মত সময় আছে। ভোটার আসছেন। ধারণা করছি, এখানে ৫০ শতাংশের মত ভোট পড়তে পারে।”

এর আগে দুপুর ১টা ২৫ মিনিটে খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দীন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানিয়েছিলেন, সেখানে ভোট পড়ার হার প্রায় ৩৫ শতাংশ।

সকাল থেকে খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোট গ্রহণ চলছে। সেখানে বড় ধরনের কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। 

সোমবার সকাল থেকে কেন্দ্রে কেন্দ্রে ঘুরে দেখা গেছে, ভোটারা শান্তিপূর্ণভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করছেন। ভোটারদের কেন্দ্রে নিয়ে আসতে কাউন্সিলর প্রার্থীদের তৎপরতা রয়েছে। 

নগরীর ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ কেন্দ্রের প্রিজাইডিং কর্মকর্তা রণজিৎ কুমার বিশ্বাস জানান, তার কেন্দ্রে বেলা ১১টা পর্যন্ত ১৩৫টি ভোট পড়েছে। কেন্দ্রটিতে মোট ভোটার এক হাজার ৪৯৩। সে হিসেবে ভোটের হার ৯ দশমিক ০২ শতাংশ।

নগরীর ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের দারুল কুরআন সিদ্দিকীয়া কামিল মাদরাসা কেন্দ্রেও ভোটার উপস্থিতি কম ছিল। সেখানকার প্রিজাইডিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ মানিক জানান, এক হাজার ৬৫৮ জন ভোটারের মধ্যে ১১টা পর্যন্ত ১৭০ জন ভোট দিয়েছেন। ভোটের হার ১০ দশমিক ২৫ শতাংশ।

তবে তুলনামূলকভাবে ব্যতিক্রম ছিল ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের খুলনা কলেজের স্কুল কেন্দ্র।

ওই কেন্দ্রের প্রিজাইডিং কর্মকর্তা জানান, তার কেন্দ্রে দুই হাজার ৮৬৮ জন ভোটারের মধ্যে ১১টা পর্যন্ত ৫৩৩ জন ভোট দিয়েছেন। ভোটের হার ১৮ দশমিক ৫৮ শতাংশ।

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।